শুঁয়োপোকার চরিত্রটি যদি বিশ্লেষণ করে দেখি, তাহলে দেখতে পাবো এই অমেরুদন্ডী প্রাণীটির রোঁয়া যতক্ষণ আছে ততক্ষণ তার যত রোয়াব, একটি দেশলাই কাঠি যখন এর রোঁয়া গুলোকে নির্মূল করে দেয় তখন এরা গুটিয়ে গিয়ে হীনবল হয়ে পড়ে, রোঁয়াহীন শুঁয়োপোকার তখন কোন পেডিগ্রি থাকেনা তার জাতভাইদের কাছে। মাথা ঝুঁকিয়ে, শরীরটিকে গুটিয়ে পরিস্থিতির সাথে মানিয়ে নেবার চেষ্টা করে।পুংলিঙ্গ জাতীয় অমেরুদন্ডী প্রাণীটির সঙ্গে এক্ষেত্রে শুঁয়োপোকার প্রভুত চরিত্রগত মিল পাওয়া যায়।পুরুষজাতীর রোয়াবি তার হম্বিতম্বিতে, এই ধ্রুবসত্যটা বিপরীত প্রজাতির বুদ্ধিমতী সম্প্রদায় কয়েকযুগ ধরে পর্যবেক্ষন করে ধরে ফেলেছে।পাল্টা প্রতিষেধক দিয়ে নারকেল ছোবড়ার মত তাদের রোয়াবী ছাড়িয়ে ফেললেই…
Read MoreAuthor: Anirban Majumdar
আমার নাম অনির্বাণ মজুমদার, শিক্ষকতা করি, আর সময় পেলে গল্প লিখি, রোজনামচার জীবনে,কর্মব্যাস্ত জীবনে মানুষ হয়ে গেছে যন্ত্রমানব, মুখে তাদের হাসি নেই, আমার চেষ্টা থাকে তাদের মুখে হাসি ফোটানোর, তবে রম্যরচনা ছাড়াও নানা ধরনের গল্প লিখেছি, আমার একটা বই প্রকাশিত হয়েছে জ্ঞানপীঠ প্রকাশনী থেকে।বইটির নাম ‘দশে দশ’।কলেজস্ট্রিটে আনন্দ প্রকাশনীতে বইটি পাওয়া যাবে।