
WishScript : ছোটবেলার কথা কিছু বলুন।
Prof. দত্ত– কিরম ছোটো , মানে কত ছোটো?WishScript : মানে ছোটোবেলার অমিতা।
Prof. দত্ত– আমি জন্মেছি আমার মামার বাড়িতে, যেটা actually আমাদের generation এ একটু strange. আসলে, আমি জন্মেছি 8th month এ, ডাক্তাররা বুঝতে পারেন নি আমি জন্মাব, কিন্তু somehow, আমার মামার বাড়ি মুক্তারাম বাবু স্ট্রীট, ঐ মার্বেল প্যালেসের কাছে, আমি premature হয়েছিলাম। এরপর আমি আসি আমাদের লাউডন স্ট্রীট এর বাড়িতে। সেখানেই আমার ছোটবেলা কাটে। আমার ঠাকুরমা, ঠাকুরদা, বাবা, মা, পিসি ……WishScript : মানে, জয়েন্ট ফ্যামিলি ?
Prof. দত্ত– না, জয়েন্ট ফ্যামিলি নয় …… অত বড় কিছু নয়।WishScript : আপনি এক মেয়ে ?
Prof. দত্ত- হ্যাঁ, আমি এক মেয়ে, আমার পরে দু বছরের ছোটো এক ভাই আছে।WishScript : বাবা – মা কি করতেন?
Prof. দত্ত– বাবা lawyer, আমার দাদুও lawyer, কিন্তু আমাদের বাড়িতে নাচ-গান-নাটকের খুব চর্চা ছিল। আমার ঠাকুমা তখনকার দিনে কীর্তন করতেন। কীর্তন কে popularize করার জন্য তখন “ব্রজমাধুরী সঙ্ঘ” তৈরি হয়েছিল, সম্ভ্রান্ত ঘরের সব বউ- মহিলারা মিলে তৈরি করেছিলেন এই সঙ্ঘ, এবং তারা বিভিন্ন জায়গায় কীর্তন করতেন।আমার ঠাকুমা ছিলেন সেই সঙ্ঘে। That time, it was quite daring. বাড়ির বউরা বাইরে গিয়ে কীর্তন করছ…… কিন্তু আমার ঠাকুমা বলতেন,আমার স্বামী সবসময় আমায় উৎসাহ দিয়েছেন, আমার বাবা একবার-দুবার আপত্তি জানিয়েছিলেন, আমি বাবাকে বলতা, আমার স্বামী যখন আমাকে encourage করছেন, ওনার যখন কোন আপত্তি নেই, তুমি না বোলো না। আমি করব, কিন্তু তুমি না বললে, তোমার অবাধ্য হয়ে করতে হবে। অতএব, তোমার কিছু না বলাই ভালো।
আমার বাবা নাটক করতেন। তরুন রায় আর বাবা একসাথে Law কলেজে পড়তেন, তরুন রায়ের সাথে বাবা অনেক নাটক করেছেন।বাবার চেহারা ভালো ছিল বলে বেশিরভাগ হিরোর রোলই করতেন।
WishScript : বাবার নাম ?
Prof. দত্ত– অশোক কৃষ্ণ দত্ত।
WishScript : মায়ের নাম?
Prof. দত্ত– মায়ের নাম মীরা দত্ত।আমার বাড়ির বড় বলতে গেলে আমার দাদু এবং আমার দিদু, অসীম কৃষ্ণ দত্ত এবং শোভা দত্ত, আমি বিশেষ করে indebted to both of them.
WishScript : নাচের শখ ?
Prof. দত্ত– ছোটবেলা থেকেই আমার নাচতে খুব ভালো লাগতো। এখন, কেন লাগতো সেটা আমি বলতে পারব না, কারন সে সময় তো বুঝিয়ে বলার ব্যাপার ছিল না… আমি আমার মায়ের কাছে শুনেছি, আমার মা-বাবা হয়তো সন্ধ্যেবেলা কোথাও বেরবেন, এমনিতে যে সবসময় মায়ের কাছে বসে থাকতাম, টা নয়, কিন্তু মা বেরলেই, মায়ের জন্য একটু মন খারাপ হত, হয়তঃ আমি তখন কাঁদো কাঁদো হয়ে গেলে, বাবা সে সময় ক্যামেরা বের করে আমার ছবি তুলতেন, আমার তখন বোধ হয় দেড় বা দুই বছর বয়স, আমি তখনই বিভিন্ন রকম নাচের pose করে দাঁড়াতাম, তাতে আমার বেশ আনন্দ হত, mood change হয়ে যেত, আর বাবা-মা সেই সুযোগে বেরিয়ে যেতেন। আমার ঠাকুমা সবসময় বলতেন, আমি এত রাধারানীর উপর কীর্তন করি, আমি বিশ্বাস করি, আমার বাড়ীতে রাধারানী এসেছেন। খুব ছোটবেলা থেকেই আমায় নাচ শেখানো হয়, এবং আমার খুব আনন্দ হয় নাচতে। সত্যি কথা বলতে কি, আমি জীবনে যা কিছুই করি না কেন, সবচেয়ে বেশি আনন্দ পাই নেচে। অনেক ক্ষেত্রে, অনেক দুঃখের সময়, অনেক কষ্টের সময়, আমি কিন্তু নাচ করে সেটাকে কাটিয়ে উঠতে পেরেছি।
WishScript : বাঙালি বাড়ীতে নাচ নিয়ে উৎসাহ , সেই সময়ে একটু বিরল না ?
Prof. দত্ত– হ্যাঁ, বাঙালি বাড়ীতে নাচ নিয়ে …সত্যি। আমার immediate family আমাকে নাচ নিয়ে সবসময় উৎসাহ দিয়েছে, আমার দাদু সেইসময় অনেক আত্মীয়স্বজনকে অনেক রকম ভাবে help করতেন, আমাদের বাড়ীতে প্রচুর লোকের যাতায়াত ছিল, এবং তারা উপদেশ দিতেন।। এত বেশি নাচ নিয়ে বাড়াবাড়ি, নাচের পিছনে এত খরচ, এটা তো বেশীদিন থাকবে না, অন্যকিছু করতে পারে, নাচ কেন…? আবার অনেকে বলতেন, বিয়ের পরে কি হবে……? এইসব অনেক রকমের কথা শুনতে হয়েছে। কিন্তু আমার ঠাকুমা বলতেন, মানে বেশ জোরের সাথেই বলতেন, দেখুন নাচ কদ্দিন করবে সেটা সময়ই বলবে, আজকে থেকে তো আমি বলতে পারব না যে কদ্দিন নাচ করতে পারবে, আর ওকে আমরা এইরকম বাড়িতে বিয়ে দেওয়া হবে না, যেখানে ওর কদর বুঝবে না।
WishScript : বাহ!
Prof. দত্ত– হয়তো আমার ঠাকুমা এ কথা এত জোরের সাথে বলতেন বলেই, luckily, আমার স্বামী কিন্তু আমাকে প্রথম স্টেজেই দেখেন। আমাকে দেখে ওনার খুব ভালো লেগেছিল, তারপর উনি প্রস্তাব পাঠান… বিয়ের পরে, যখন অনেকে এসে আমার শাশুড়িকে বলতো, “বউ নাচে” বোলো কেন? বলতে তো পার, বউ ইউনিভার্সিটিতে পড়ে বা অন্য কিছু……আমার শাশুড়ি কিন্তু সবসময় বলতে, না! ও নাচে এই নিয়ে কোন excuse দিতে আমি রাজি নই। ও নাচে, এবং এই ব্যাপারে আমি খুব গর্বিত। একটা খুব মজার কথা বলছি, বিয়ের পরে, বাসিবিয়ের দিন যে কালরাত্রি হয়, সেখানে আমার ননদেরা বলেন…আমি কি শোব তোমার সাথে, আমি বলি, আমি একলাই শোব।পরের দিন সকালে যখন ভোরবেলা উঠে দরজা খুলেছি, দেখি আমার শাশুড়ি বাইরে দাঁড়িয়ে আছেন। জিজ্ঞেস করলেন – কেমন লাগছে? আমি বললাম, নতুন জায়গা, নতুন সবকিছু, একটু অন্যরকম তো লাগছেই। আমায় বললেন – কি করলে তোমার ভালো লাগবে? আমি বললাম, নাচলে খুব ভালো লাগবে।উনি বললেন – ঠিক আছে, তুমি নাচ। তারপর খাবার সময় যখন গিয়েছি, তখন শাশুড়ি আমায় ডেকে বললেন, জানো, তোমায় আজ আমি একটা কথা বলি, আমিও কিন্তু বিয়ের আগে নাচতাম এবং দু একটা private show ও করেছি। আমাকে সসুর বাড়ীতে কেউ বারন করেনি কিন্তু আমি যে সাহস করে “আমি যে নাচতে চাই” এ কথা কাউকে কখনো বলতে পারি নি। যখন তুমি বললে, আমার নাচলে ভালো লাগবে, আমি তখন ভাবলাম, আমি এমন ভাবে বলতে পারলে, আজকে হয়তো আমিও নাচতাম।
WishScript : এরকম সত্যি দেখা যায় না …
Prof. দত্ত– হ্যাঁ।I have been very lucky. আমার স্বামীও সব সময় আমায় ভীষণ উৎসাহ দেন।আমার নাচে অনেক নতুন নতুন experiment এর ব্যাপারেও তিনি খুব উৎসাহ দিয়েছেন। যেমন, আমাদের কত্থকে যেমন rhythmic ব্যাপারটা খুব strong, এক ঘণ্টা , দেড় ঘণ্টা ধরে খালি rhythmic variations ই দেখিয়ে যাওয়া হয়, তারপর গান- এ আসে।কিন্তু আমার স্বামী গোড়ায় বলতেন যে, তোমাকে যদি mainstream মানে commercial field এ আসতে হয়, তোমাকে কিন্তু Melodyর ওপরে আর জোর দিতে হবে।তুমি তোমার rhythm কে রাখো কিন্তু melody র উপর base করে রাখো। লোকে কিন্তু rhythm এর থেকে melody বেশি ভালবাসে।আমার কিন্তু এখন maximum stage presentation is melody based with the rhythm interwoven. উনি আমায় বলতেন, তোমাকে এই নাচ আর popularized করতে হলে নতুন কিছু ভাবতে হবে। আমাদের নাচের যেমন লক্ষৌই ঠুমরি বা রাজস্থানী মাণ্ড তো কেউ আসলে বোঝেনা, আমি তো সবসময় দেখতে চাই যে তুমি ‘মধুবন মে রাধিকা নাচে রে” মতন এরম কিছু করছ; আমি কিন্তু গোড়ার দিকে এরম কিছু করতে সাহস পাই নি, ভাবতাম, গুরুজি কি বলবেন; কিন্তু একটা সময়ের পর, এবং ও বারে বারে বলার পর আমি একটা production করলাম “চিত্র ঝঙ্কার” বলে। সেখানে ৮ খানা well known cinemaর classical গান, সেটাকে নিয়ে, আমি একটা রচনা করলাম…মী্রা বাঈ সিনেমা থেকে, ‘বসো মেরে নয়নন মে নন্দলাল”, এটাও সিনেমার গান ছিল, কত্থকের format ফলো করেই হয়েছিল।আমরা এটা দিয়ে ছেড়-ছাড় দেখাই। বেশীর ভাগ সময়, রাধা কে কৃষ্ণ বিরক্ত করতেন, কিন্তু এখানে উলটো টা। মানে, ‘বেটি-বেটে” বলে একটা সিনেমা,সেখানে কৃষ্ণর বাঁশি যেন রাধা চুরি করেছে। কৃষ্ণ বলছে –“রাধিকে তুনে বাঁসুরি চুরাই”… সেটা ফেরত চাইছেন, রাধা ওনার সাথে খেলা করছে … তো ওইটা second, তারপর আমাদের বাৎসল্য রস টা খুব important, তো সেইখানে, “অমর প্রেম” সিনেমার “বড়া নটখট হ্যায় রে” গানটা, যদিও সিনেমায় সেটা অন্য conceptএ, আমি যশোদার রোল করে, আমার এক ছোট্ট ছাত্রী কে দিয়ে কৃষ্ণ করিয়েছিলাম। তারপর ‘মধুবন মে রাধিকা’ তো করেইছিলাম। তারপর ‘ঝনক ঝনক পায়েল বাজে’ দিয়ে শেষ করেছিলাম। তার ভেতরে, “গরজত বরসত শাওন আয়োরে”, তারপর “ কেতকি গোলাপ চম্পক বনফুল” … এরম ৮ খানা গান, সেগুলো নতুন করে গাইয়েছি, নতুন ঢং-এ, তারমধ্যে আমাদের কত্থকের বোল দিয়ে, সেটা যখন হয়, বিশেষ করে রবীন্দ্র সদনের মতন হল এ, এত্ত বেশী লোক হয়েছিল, মানে, প্রোগ্রামের ৫ দিন আগে, পুরো হাউস ফুল। সেদিন আমায় কত্ত লোকে প্রোগ্রাম দেখার জন্য ফোন করেছিল, যেমন একজন ফোন করেছিল , আমরা শিকাগো তে আপনার নাচ দেখেছিলাম, আমেরিকা থেকে এখন কলকাতায় এসেছি… আমরা আপনার নাচ দেখতে পাব না? আমি বললাম, আমি যেটা করতে পারি, আমি আপনাকে হল এ ঢুকিয়ে দেবার ব্যাবস্থা করতে পারি, কিন্তু সবাই যদি টিকিট কেটে seat occupy করে থাকে, তাহলে আমিতো কাউকে উঠে গিয়ে আপনাকে বসতে দিতে পারি না, you have to find your own way… তার দু দিন আগে, আমার যে ড্রাইভার, সে হঠাৎ আমায় বলল, আপনার production হচ্ছে, আমার বাড়ির লোকেরা সবাই আসতে চায়, আমি বললাম, দেখো, তারা কোথায় বসবে আমি জানি না, তবে আমি তাদের পেছনের দরজা দিয়ে ঢুকিয়ে দেব। সেদিন, রবীন্দ্রসদনের ব্যালকনিতে যে সিঁড়িগুলো আছে, সেগুলোও ভর্তি ছিল। সামনের বসবার যায়গা ভর্তি, aisle গুলো ভর্তি।আমার স্বামী সেদিন আমায় বলেছিলেন..দেখছ, লোকে কত উত্তেজিত; আমি বলেছিলাম, তুমি অনেক দিন ধরেই বলেছিলে….কিন্তু আমার সাহস ছিল না।
WishScript : মানে পুরনো ফরম্যাট ভেঙ্গে একটা নতুন ফরম্যাট।
Prof. দত্ত– অথচ, পুরো classical formatএ।These were not the replicas of the film dances. মানে এগুলো ছিল পুরো classical dance with well known melodies. এবং সেটাকে নতুন করে গাওয়ানো।
WishScript : কবে হয়েছিল এই প্রোগ্রামটা ?
Prof. দত্ত– এটা ১৯৯৭ এ হয়েছিল। তারপর আর নতুন নতুন experiment করেছিলাম। যেরকম, 2015 United Nation এ “Year of the Light” বলে একটা প্রোগ্রাম হয়েছিল। তাতে, Calcutta University র “Photonics” department এর হেড বলেন, আপনি যদি Light-এর উপর কিছু করেন, তাহলে ভালো হয়। আমি তখন, রবীন্দ্রনাথের আলো র উপরে সব গান, যেমন শুরু হয়েছিল, “অন্ধকারের উৎস হতে উৎসারিত আলো”, ঐ ভদ্রলোক মোটামুটি আমাকে একটা স্ক্রিপ্ট টাইপের করে দিয়েছিলেন, যে এরম সময় আলোটা প্রথম এল, তার আগে পৃথিবী অন্ধকার ছিল …. তো এই concept টাও আমি ৮ খানা রবিন্দ্রসঙ্গীত দিয়ে design করেছিলাম। রবীন্দ্রসদনে যখন প্রোগ্রামটা হয়েছিল, পেছনে তখন পুরো video projection দেওয়া হয়েছিল।এটাতেও আমরা একটা নতুন জিনিষ করেছিলাম। রবীন্দ্রসদনে তো অনেকগুলো wings আছে; যখন “অন্ধকারের উৎস হতে উৎসারিত আলো” গানটা হচ্ছে, তখন প্রথম ৩ টে wings জুরে নাচটা হচ্ছে। তার উপরে যেমনি আলো পড়া দরকার সেরকম পড়ছে; মাঝখানে একটা blank wing রেখে, পেছনের স্ক্রিনের উপর projection হচ্ছে। মানে, এখানকার আলো ঐ স্ক্রিনটাকে disturb করছে না।একটা যেন সূর্য আসতে আসতে করে উঠছে, সেইটাকে বোঝানো হয়েছিল। তারপর “আলো আমার আলো ওগো”… সেখানে, আলোর স্রোতে পাল তুলেছে হাজার প্রজাপতি – সেখানে, স্ক্রিন জুরে প্রজাপতি উড়ে যাচ্ছে দেখান হয়েছিল, প্রত্যেকটা গানের সাথে video projection হয়েছে, it was a moving background.
আমার স্বামী সব সময় বলেন একটা নতু কিছু করতে, চারদিকে কত কিছু হচ্ছে, we can use these all, হ্যাঁ, certainly মেন ফরম্যাট টা বজায় রেখে। The production was also very successful.
WishScript : এটা কোন বছর হয়েছিল?
Prof. দত্ত– এটা, ২০১৫ তে।
WishScript : আপনার স্বামীর সম্মন্ধে শুনতে খুব ইচ্ছা করছে;
Prof. দত্ত– ডাঃ অমিতাভ মুখার্জী আমার স্বামী।
WishScript : আপনি কি আপনার প্রতিটা প্রোগ্রামের আগে ওনার সাথে discuss করেন?
Prof. দত্ত– মানে, দেখুন, বাড়ীতে প্র্যাকটিস করছি, উনি দেখছেন, শুনছেন, হ্যাঁ, উনি সবসময় advise দেন, এটা কর, ওটা কর, বা, এটা করতে পার, এটা করলে ভালো হয়….. হ্যাঁ, discussion তো হয়ই , তারপর মাঝে মাঝে যখন হয়তো খুব creative কিছুর মধ্যে ডুবে আছি, তখন আমায় বলেন উনি, আমি জানি, তুমি হয়তো আমার সাথে কথা বলছ, বা আমার কথা শুনছ, কিন্তু তুমি অন্য কিছুর মধ্যে আছ, ঠিক আছে, go ahead. একটা creative process এ আমি disturb করতে চাই না। আমার স্বামী খুব বেশি রকমের আমাকে বোঝেন এবং জানেন। ওনার নানা ব্যাপারে খুব interest. ওনার Neuro-Linguisticsএর উপর প্রচুর কাজ আছে। উনি Neuro-Linguistics এ Ph.D করেছেন।তাই, মানুষের মনে কি হচ্ছে না হচ্ছে, সেটাকে language এ transform করা, সেটাকে কোন creative way তে transform করা, এগুলি উনি খুব ভালো বোঝেন।
WishScript : আপনার কি মনে হয়, উনি এই লাইনে আছেন বলেন কি আপনাকে এত ভালো করে support করতে পারেন?
Prof. দত্ত– না, উনি এই লাইনে এ মানে, he is not a musician বা…
WishScript : এই লাইনে মানে, এই বিষয় নিয়ে পড়াশোনা করেছেন বলে, উনি যে বুঝতে পারেন… সেইটা ।
Prof. দত্ত– হ্যাঁ, হয়ত তাই। উনি সবসময় আমার সব ব্যাপারে খুব support করেছেন, খুব আগ্রহও দেখিয়েছেন। আমার টো মনে হয়, খানিকটা আমাকে ভালবাসেন বলেও করেছেন, খানিকটা বোঝেন বলেও, এবং সব কিছু মিলিয়ে আমার সাথে বনিবনা টা, মানে we get along well with each other. We understand each other well.
WishScript : এত নাচের ফর্ম থাকতে, আপনি কত্থক কে বেছে নিলেন কেন?
Prof. দত্ত– আমরা যখন খুব ছোটো ছিলাম, we had never heard of Odissi. তখন ভরতনাট্যমের ও খুব কম প্রচলন ছিল। এখানে কিন্তু মনিপুরী আর কত্থকের ই প্রচলন ছিল।মনিপুরী বলতে গেলে রাস নাচ, এখন যেমন মনিপুরীতে থাংটা বা মাসা নাচ আছে, তখন কিন্তু এসব ছিল না। মনিপুরী টা আমার কাছে ভীষণ slow লাগতো। কিন্তু কত্থকের ভেতর যে speedটা আছে, সেটা আমার খুব ভালো লাগতো। আরেকটা ব্যাপার, কত্থক কিন্তু Hindustani Classical Music এর উপর based আর আমাদের যে Musical Parameters গুলো, সেগুল কিন্তু Hindustani Classical Music দিয়েই represented হয়, যেমন, আজ আপনি রবীন্দ্র সঙ্গীত বলুন, নজরুল গীতি বলুন, বা, আমরা যে classical গান শিখেছি, সেগুলো কিন্তু সবই এই Hindustani Classical। I felt at home with Katthak. তারপর,কত্থকের যে ভাষা; হিন্দি, সংস্কৃত , উর্দু যেটা বলা হয়, সেটাও কিন্তু হিন্দি ঘেঁষা উর্দু, এই জিনিসগুলো থেকে I felt more at home. যেমন, South Indian, তেলেগু/তামিলএ যে ভারতনাট্যম, আমি শিখেছি, কিন্তু আমার কোনোদিন সে রকম ভালো লাগে নি।
WishScript : আপনি শুরু থেকেই কি কত্থক নাচ করেই আসছেন?
Prof. দত্ত– আমরা যখন খুব ছোটো ছিলাম, লোকেরা তখন কিন্তু নানারকম নাচ শিখতো, এবং তখন একটা লক্ষ্য ছিল যে রবীন্দ্রনৃত্যনাট্য তে হিরোইন হওয়া…that was the ultimate…তার জন্যই খানিকটা ভারতনাট্যম, খানিকটা মনিপুরী, খানিকটা কত্থক শিখেছিলাম। খানিকটা ফোক ও শিখেছিলাম। তারপর আমার মনে আছে যে, আমি একটা dance drama তে হিরোইনের রোল করেছিলাম, তখন আমার বাবা “বন্দনা সেন” কে নেমন্তন্ন করেছিলেন, বন্দনাদির বাবা র সাথে আমার বাবা- দাদুর খুব চেনাশোনা ছিল। বন্দনা দি প্রোগ্রাম দেখে, ব্যাক স্টেজে গিয়ে আমায় বলেন, তুই খুব ভালো নাচিস, কিন্তু তুই কি এই রবীন্দ্রনৃত্যনাট্য করেই সারাজীবন কাটাবি? তাহলে তো তোকে খালি এই বাংলার গণ্ডির ভেতরেই থাকতে হবে। আর তুই যদি পুরো Indian Canvas এ established হতে চাস, পুরো world এ established হতে চাস, তাহলে তোকে কিন্তু যে কোন একটা classical format বেছে নিতে হবে। এই যে নৃত্যনাট্য করছিস, একটা হয়ে গেল, তার নাচ রয়ে গেল, তারপর আবার একটা …. কিন্তু classical dance তোকে একটা added glory দেবে। যেহেতু বন্দনাদি কত্থক করতেন, উনি আমায় বলেন, তুই কত্থক কর। তো কিছুদিন বন্দনাদির কাছে কত্থক শিখেছি। তখন রবীন্দ্র ভারতী র Head of the Department of Dance ছিলেন, Mr. Balkrishna Menon, উনি বললেন, তোমার বেলা অর্ণব এর কাছে সেখা উচিৎ। বেলাদির কাছে উনিই শেখার ব্যাবস্থা করে দিলেন। পরবর্তীকালে পণ্ডিত বিরজু মহারাজ এর কাছে শিখি… এরপরে আর গুরুর কাছে…. এভাবেই আমি আমার skill groom করি।
WishScript : সব শেখা কি কলকাতাতেই?
Prof. দত্ত– না, মহারাজজি র কাছে আমি শিখেছি দিল্লী তে গিয়ে।
WishScript : ছোটবেলা থেকেই বিরজু মহারাজ এর কাছে শিখেছেন?
Prof. দত্ত– না, মহারাজ এর কাছে যখন শিখতে শুরু করেছি, তখন অত ছোটোও নই। ১৯৮১ সাল থেকে ওনার কাছে শিখছি।
WishScript : এই দিল্লী তে গিয়ে নাচ শেখা, সেটার জন্য বাড়ি থেকে কোনও problem হয় নি?
Prof. দত্ত– না না, কোন অসুবিধে হয় নি আমার নিজের ফ্যামিলি থেকে। আমি আমার ছাত্রছাত্রীদের একটাই কথা বলি-“if you are dedicated to something and if you do it with all sincerity, everything fall in place” এবং ভগবানই তখন সাহায্য করেন। কারন। আমি যে এই ইউনিভার্সিটি তে আছি, সাথে এখানে ওখানে প্রোগ্রাম করতে যাচ্ছি, কোনদিনও কোনোরকমের objection হয় নি। বরং আমাদের vice chancellor আমায় বলেছেন, তুমি যে যাচ্ছ, তোমার সাথে আমার ইউনিভার্সিটির নামও যাচ্ছে।আমি কিছুদিন ক্যালকাটা ইউনিভার্সিটি তে ছিলাম, তারপর রবীন্দ্রভারতী ইউনিভার্সিটিতে…যখন উদয়শঙ্কর প্রফেসর এর পোস্টটা খালি হয় ,তখন আমি apply করেছিলাম, কারন আমি ছেয়েছিলাম, আমি নাছের সঙ্গেও থাকব, তার সাথে যদি একটা প্রফেসরের চেয়ার hold করা যায়, যখন আমি পেলাম আর যখন আমি যাই, naturally যেহেতু সেটা Chair Professor এর পোস্ট,very prestigious post, I could sort of lay down my own desire.. আমি Vice Chancellor কে বললাম, স্যার, আপনি তো আমায় একটা আলাদা ঘর দেবেন, একটু বড় ঘর দেবেন, যাতে আমি যখন অন্য কাজ থাকবে না, একটু নাচ প্র্যাকটিস করতে পারি। উনি বললেন, আমার এত আনন্দ হল, আজ পর্যন্ত কেউ কোনোদিন এসে বলেন নি, যে তার বিষয় তিনি চর্চা করবে, সেটার জন্য কিছু চাই।হ্যাঁ, আমি একটা খুব বড় ঘর আপনাকে দেব আর আপনার যা যা চাই, তাই দেব।তারপর, আমায় সব ছাত্রছাত্রীরা বলতো, এতদিন আমাদের সবাই শুধু প্র্যাকটিস করো, প্র্যাকটিস করো বলে এসেছে, কিন্তু এই প্রাকটিস টা কি করে করতে হয় আর কতক্ষন ধরে করতে হয়, এটা আপনাকে না দেখলে আমরা বুঝতাম না। আমি আমার ছাত্রছাত্রীদের কখনো বলিনি যে প্র্যাকটিস করো, but they have learnt from example. It’s not যে আমি ওদের শেখাব বলে, because I enjoy dancing, আর আমি তাই জন্য করেছি।
WishScript : আপনি তো এর সঙ্গে পড়াশোনাটাও এত ভালো করে করেছেন…
Prof. দত্ত– এরপর আমি বলি, যখন আমি Dean হই, তখনও আমার বড় ঘর ছিল, এবং তখনও যখন কাজকর্ম থাকত না, অনেক সময় হয় না কি…অনেক কাজ করতে করতে মাথাটা ভারি হয়ে গেছে, তখন খানিকটা নেচে নিলে, মাথাটা বেশ খালি হয়ে যায়। আমার মনে আছে, একবার একজন English Departmentএর প্রফেসর এসেছিলেন আমার সাথে দেখা করতে, তিনি এসে বাইরে বলছে, আমি তো Dean এর সাথে দেখা করার জন্য এসেছিলাম, কিন্তু উনি তো বোধহয় ছাত্রছাত্রীদের নাচ শেখাচ্ছেন, তখন আমার attendant বলেন, না, উনি নাচ শেখাচ্ছেন না,আমি অনাকে খবর দিচ্ছি।
-তাহলে নাচের আওয়াজ আসছে যে…
-উনি নাচছেন।
-উনি নাচছেন? মানে, Dean নাচছেন?
আমার সাথে দেখা হওয়ার পর বললেন, আমি আসলে ভাবিনি যে আপনি dean হয়ে নাচবেন। তখন আমি বলি, আমি কিন্তু dean because I am a professor of Dance. আপনি যে Professor of English তা বলে কি আপনি english বলা ছেড়ে দিয়েছেন? তাহলে, আমি professor of Dance হয়ে কেন নাচ করাটা ছেড়ে দেব? That is what I am…that is how people know me. আজকে আমার এই universityতে এই position, becuause of dance. I have to show the world, how important my dance it. আমি আমার ছাত্রছাত্রীদের সবসময় বলি যে, আমি যদি আমার নাচকে সম্মান না করি…বাইরের লোক এসে সম্মান করবে সেটা expect করা যায় না।আমি যদি বিয়ের পর শ্বশুরবাড়ি গিয়ে সংকুচিত হই “আমি নাচি” বলতে, তাহলে আমি কি করে expect করব যে শ্বশুরবাড়ির লোকেরা আমার নাচকে সম্মান করবে…আমি যদি university তে গিয়ে লজ্জা পাই যে আমি একটা বড় post এ এসেছি বলে নাচতে পারব না, তাহলে আমি কি করে expect করব যে অন্য লোকেরা সেটা সম্মান করবে…তো আমাকেই দেখাতে হবে যে নাচটা কত ভালো, কত উন্নত স্তরের। আমার শ্বশুরবাড়ির কথা বলছি, আমার বিয়ের সময়,কিছু আত্মীয় যখন মন্তব্য করেছিল যে “বউমা নাচে”, তখন কিন্তু আমার শাশুড়ি বলেছিলেন, হ্যাঁ, আমার বউমা নাচে, এবং নাচবেও আর আমি খুব গর্বিত বউমা নাচে বলে। একবার, বিয়ের পরপরই রবীন্দ্রসদনে একটা program হয়েছিল, আমার এক ভাসুর, ঊনই আর কি High Court Dramatic Societyর এক কর্মকর্তা ছিলেন, সেই High Court Dramatic Societyর Golden Jubilee অনুষ্ঠান ছিল, সেখানেই আমায় উনি নাচতে বলেছিলেন।সেই অনুষ্ঠানে আমার শ্বশুরবাড়ির প্রায় সবাই উপস্থিত ছিল।তো সেদিন শাশুড়ি সবাইকে বলেন… “ও, আজকে তোমরা দেখছি সবাই এসেছ আমার বউমা র নাচ দেখবে বলে, তম্রাই একদিন বলেছিলে যে আমার বউ মা নাচে…” তখন তারা বলে, আরে এটা নাচ কোথায়, এ তো সব, ভগবানের অভিব্যক্তি।তখন শাশুড়ি বলেন, তোমরা কি ভেবেছিলে, কিরম ধরনের নাচ ও করবে…ভেবেছিলে বোধহয় ঠাকুর ভাসানের সময় যেমন নাচ হয়, ওরকম কিছু একটা করবে।
সাধারণ লোকের কিন্তু সত্যি ধারণা নেই যে classical নাচটা আসলে কি…আমাদেরই দায়িত্ব সেই ধারনাটা তৈরি করা, সেই প্রচার করা।
WishScript : আপনি University তে কি এখন কত্থকটাই শেখান?
Prof. দত্ত– আমি এখন রবীন্দ্রভারতী Universityতে আছি,ওখানে Professor in the Uday Shankar Chair. যেহেতু আমি কত্থকএ expert,আমি কত্থকটাই শেখাই।কিন্তু টা ছাড়া, I have been the Dean for two terms.
WishScript : Performing Arts Therapy কি এবং কেন আপনি এটাকে শুরু করেছেন?
Prof. দত্ত– আমি শুরু কেন করেছিলাম, বলছি।প্রথমতঃ নিজেকে আমি বুঝতে পারি যে নাচ আমার জীবনে অনেক কিছু করেছে।কিছু কিছু আমি উদাহরণ দিচ্ছি, আমার মা ভীষণ আমার নাচের ব্যাপারে আগ্রহী ছিলেন। Naturally মেয়ের সাথে মায়ের তো একটা close relationship হবেই; আমার মা যেদিন মারা যান, সেদি বিকেলে আমার নাচের অনুষ্ঠান ছিল। তার আগে মা কিন্তু দেড় মাস ধরে হাসপাতালে ছিলেন। আমার মা কিন্তু সবসময় বলতেন যে আমার জন্য কিন্তু কোনওসময় তুই নাচ বন্ধ করবি না, তুই জেনে রাখ, তুই নাচলেই আমার আনন্দ। হাসপাতালে ডাক্তারবাবু বলে রেখেছিলেন,টিভিতে যখন আমার নাচ দেখান হবে, শুধু আমার মায়ের ঘরে নয়, প্রতিটা ঘরে যেন সবাইকে সেটা দেখান হয়, আমাকেও বলা হত যে হাসপাতালের অনেকে আমায় নাচের ড্রেসে দেখতে চায়, আমি অনেক সময় নাচের অনুষ্ঠান শেষ করেও ওইভাবেই হাসপাতালে গেছি।যেদিন মা মারা যান, আমার ভাই তো বিদেশে থাকেন, তো সেজন্য সেদিন মা কে দাহ করা হয় নি।আমার স্বামী বললেন, তুমি কিন্তু বাড়ীতে বসে বসে কাঁদলে, তোমার মায়ের আত্মা শান্তি পাবে না, তুমি গিয়ে নাচ। সবাই বলেছিল, এই পরিস্থিতিতে কি করে নাচবে ও…কিন্তু আমার স্বামী বলেন, আমি জানি,ও পারবে।সেইদিন ভানুসিংহের পদাবলী প্রথম স্টেজ এ করার কথা ছিল আমার।আমার মা, সেই রিহার্সালটা দেখেছিলেন। আমরা শুনেছি,আত্মা দেহ ত্যাগ করলেও,ঘোরাঘুরি করে। আমি ভানলাম, হয়তো আমার মা দেখতে পাবে। আমার মা পৌষপূর্ণিমার দিন মারা গিয়েছিলেন,ভানুসিংহের পদাবলীতে বার বার পূর্ণচন্দ্রের কথা বলা আছে,বাচ্চারা যেমন ভাবে না, রাতের তারার মধ্যে প্রিয়জনকে দেখা যায়, আমি তেমনি যখনই নাচের মধ্যে পূর্ণচন্দ্রের প্রকাশ করছিলাম, আমার মায়ের মুখটাকে তার মধ্যে দেখছিলাম, এখন তাই দেখি। আমার স্বামী সবাইকে বলে দিয়ে, ওখানে গিয়ে Organiserদের না বলতে যে আজ আমার মা মারা গেছেন।তাহলে তারা এসে sympathy দেখাবে, তুমি কাঁদতে থাকবে। কিন্তু আমার ছাত্রছাত্রীরা, technicianরা সব জানত। সবাই নাচের পর বলেছিল – ওরকম হাসি মুখে যে নাচতে পারবে তুমি, আমরা ভাবি নি।আমার স্বামী বলেছিলেন, আমি যদিও তোমায় জোর করেছিলাম, কিন্তু আমি ভাবি নি যে তুমি নাচতে পারবে।We knew that my mother was on her death bed from last one and half months, সেই সময় রিহার্সালের আগে ফোনটা কে বন্ধ করতে গিয়ে ভাবতাম, ফোনটা খুলে কোন খবর পাব আমই জানি না…কিন্তু অনুষ্ঠানের দিন আমার সেই tensionটা ছিল না, কারন আমার মা চলে গেছেন। সবাই তখন শুনে বলেছিল, আপনি আমাদের কিচ্ছু বলেন নি তো… আমি তখন বলি, This act was dedicated to my mother. বাড়ি এসে আমি ভাবলাম,আমি কেমন ভাবে এটা করতে পারলাম, আমই কি ভাবে ঐ জগতে যেতে পারলাম, এবং ঐ জগতটাও যে কতটা বড়, নতুবা, বাড়ীতে বসে তো শুধু আমই কাঁদতাম;
এবং আরও আমি দেখেছি যে দুঃখের দিনে…মানে যেদিন আমার Research guide মারা গেলেন, I was very close to her also, সেদিন আমার নাচের program ছিল, আমার কাকা যেদিন মারা যান, আমার পিশেমশাই…, সেদিনও আমার নাচের program ছিল, আমই দেখেছি, যে আমার জীবনে খুব দুঃখের দিনে আমার নাচের Program থাকে; আমি ভাবি, ভগবান কি এভাবেই আমার নাচের programএর দিনগুলোতেই এই ঘটনাগুলো ঘটান, না কি এইসব দিনগুলতেই য়ামার নাচের program পড়ে mystically… আমই কিন্তু জীবনের অনেক দুঃখ কষ্ট surmount করতে পেরেছি because of my dance. এছাড়া নানারকম শারীরিক অসুবিধেও , একবার একটা Programএর আগে, আমার ১০৩ জ্বর, সেটা নিয়েও আমই নেচেছি, এবতানাচার পর দেখেছি যে আমার জ্বর ছেড়ে গেছে।আমই তাই always ভাবি, there must be something special in Dance and Music, এবং আমই সেটা নিজে experience করেছি।UGC থেকে একটা Proposal চেয়েছিল Career Oriented Courses. তখন আমই একটা proposal দিয়েছিলাম যে, এখানে অনেকেই নাচ-গান-বাজনা শেখে, আমাদের facultyর under এ প্রায় 700 students; প্রত্যেক বছর প্রায় 700 students পাশ করে বেরচ্ছে, এখন এই সব 700 students তো আর নামকরা শিল্পী হচ্ছে না, কিন্তু যদিও সবাই সেই স্বপ্ন নিয়েই আসে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত তো স্বপ্নটা বাস্তবায়িত হয় না। আর লোকে নামকরা লোকেদের কাছে নাচ শিখতে যায়, নামকরা লোকেরাই চাকরি পায়, নামকরা লোকেরাই program পায়, তো তাহলে তারা কি করবে, If we can use them in Performing Arts, therapeutic values, সেটা অনেক কাজের কাজ হবে। আমরা একটা course form করেছি উইথ Physiology, Psychology , Dance Drama and Music, এবং how to utilize them as therapeutic purposes…. এইগুল শেখান হয়।আমাদের এখান থেকে ৫ টা ব্যাচ বেরিয়েছে এবং প্রত্যেকেই কিন্তু খুব ভালো করছে জীবনে। অনেকেই কিন্তু অনেক changes এনেছে amongst patients, অনেকে অনেক বড় বড় হাসপাতালে আছে।Saroj Gupta Cancer Research Institute এও আছে। অনেক জায়গা থেকেও আমাদের লোক পাঠাতে বলে। So, the thing is working out very well.
WishScript : আপনি Televisionএ একটা নাচের Distance Learning Course শুরু করেছিলেন, UGC এ মাধ্যমে …
Prof. দত্ত– হ্যাঁ, আমই তো তাই সবসময় বলি, অনেকে যখন জিজ্ঞেস করে, আপনার কত student? আমি বলি … আমার কত student তার কোন count রাখতে আমি পারি না। There are so many types of students. হ্যাঁ, একটা যেতাকে আমরা গুরু শিষ্য পরম্পরা বলি, সেখানে ছোটবেলায় কেউ এল, নাচ শিখল, মানে, সেই copy করতে করতে নাচ শেখা যাকে বলে, এবং তার ভেতরে আমার একটা প্রভাব দেখা যায়, মানে সে যখন নাচে, তাকে লোকে দেখলেই বলতে পারবে যে সে আমার student. এটা কিন্তু বড় ব্যাপার, যেমন বাচ্চাকে দেখে বোঝা যায়, তার বাবা মা কে, তেমনি student কে দেখে তার গুরু কে চেনা কিন্তু একটা বড় ব্যাপার। তো সেইটা একটা যারা ছোটবেলা থেকে গুরু শিষ্য পরম্পরায় শিখছে;দু নম্বর হল, যারা হয়তো universityতে শিখছে। হয়তো এরা কেউ কেউ ছোটবেলা থেকে আমার কাছে শিখে আজ M.A করছে, M.A র yearগুলোতে আমি শেখাই।যদিও M. Phill বা Ph. D র ক্লাস করি, কিন্তু অগুলো থিওরি। M.A তে আমি Practical করাই।কিন্তু অনেকে অন্যান্য গ্রুপের কাছ থেকেও আসছে। তারা এই দু বছর আমার influenceএ আসছে … actually যখন আমি এই universityতে ঢুকি, তখন আমার Vice Chancellor বলেছিলেন, দেখবেন, এখানে আপনার কাজ করে খুব আনন্দ হবে, যারা যেদিকেই নাচ শিখুক না কেন, তাদের Final year trainingএর polishingটা কিন্তু আপনার হাতেই হবে। এটা হল second category, তারাও আমার কাছে সিখেছে, may be for 2 years. তারা আমার copy না হলেও, তারা আমার কাছে অনেক কিছু শিখেছে। Third হল, যারা workshop করেছে। Workshopও কিন্তু Direct Teaching, may be not for a long time. হয়তো কেউ কোন আইটেম শিখেছে। যেমন একবার একটি মেয়ে আমায় বলেছিল যে –“We’ve learnt the item but we couldn’t imbibe your style. When you dance, it is something else, when we dance, it is something different. “ আমি ওকে বলি, সেটা ঠিক, কারন, আমি ঐ জিনিসটা হয়তো এক লাখ বার করেছি, আর তুমি সেইটাই হয়তো ১০ বার করেছ। করতে করতে করতে perfection আসে। তারা তিন নম্বর, তারাও আমার student. তারপর ৪ নম্বর হল, যারা from web বা TV তে দেখে শিখেছে। একবার আমি ত্রিপুরায় পরীক্ষা নিতে গেছি, দেখি, একজন নাচছে আমারই একটা আইটেম যেটা আমি করি, আমি তখন বললাম যে, তুমি এটা কোত্থেকে শিখেছ? বলল, ম্যাডাম, আপনার কাছ থেকে। আমি বললাম, কিন্তু তোমাকে তো আমি কোনোদিন দেখিনি … সে বলল, না ম্যাডাম, আপনি যখন TV তে শেখান, সেটা আমি রেকর্ড করে রেখে, বারে বারে দেখেই শিখেছি। আমরা ভাবি তো, TV তে নাচ দেখিয়ে কি হবে, কিন্তু দেখো, এখানে কিছু তো influence হয়েইছে। তো, এটা হল ৪ নম্বর, আর ৫ নম্বর হল যে, যারা থিওরি শিখছে আমার কাছে বা আমার underএ Ph.D করছে।অন্যান্য branch এর যারা ওড়িশি করে বা ভারতনাট্যম করে। এভাবে দেখতে গেলে আমার পাঁচটা categoryর student আছে all over the world.
WishScript : আমি একটা জিনিষ দেখছিলাম যে আপনি টেলিভিশনে নাচ শেখান টা শুরু করেছিলেন ১৯৯৯ সালে। এখন হাল আমলে মাধুরি দীক্ষিত, সরোজ খান তাদের online academy খুলেছে, আর আপনি তার কত আগে থেকে এটা শুরু করেছেন। আমার তো মনে হয়, you are the pioneer in this field in India, আপনার আগে কেউ এটা করে নি।
Prof. দত্ত– হ্যাঁ, তা ঠিক।আমার সাথে মাধুরীর এক সময় প্রায়ই ফোনে কথা হত।
WishScript : Madam, you are a true inspiration of many of us. আমার যে কথাটা জিজ্ঞেস করতে খুব ইচ্ছে করছে যে, এখন মহিলা রা যেমন নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন, ভারতে বিশেষ করে, তো এই নিয়ে আপনার কি মনে হয়?
Prof. দত্ত– খারাপ তো লাগে নিশ্চয়ই। আসলে একটা সময় ছিল, আমাদের নাচের প্রোগ্রাম রাতে শেষ হলেও মেয়েরা বাড়ি চলে যেত, আমি সেরম চিন্তা করতাম না। কিন্তু এখন আমি সবসময় ensure করি, হয় ওদের বাড়ির কেউ থাকবে ওদের ফেরার সময়, নতুবা ওরা আমার বাড়ীতে থেকে যায় এবং পরের দিন সকালে চলে যায়। এটা কিন্তু আমার কাছে ভীষণ চিন্তার ব্যাপার।Actually আমাদের sense of valuesগুলো নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।বাইরে থেকে আপনি কাঁহাতক সবসময় সবাইকে পাহারা দেবেন।আমরা হয়ত western influence বা এধরনের নানান কথা বলছি, কিন্তু, আমার তো কথা হল, অন্যের কাছ থেকে আমরা ভালগুলো নেব, আমরা নিজেরদের ভালগুলো হারাব কেন…যেখানে আমাদের দেশে সবসময় কিন্তু একজন মেয়েকে হয় মা, মেয়ে বা বোন হিসেবে দেখা হত, এখন কেন সেটা দেখা হবে না।আমাদের বাঙ্গালীদের মধ্যে কিন্তু মেয়েদের একটা বিশেষ জায়গা ছিল। অন্যান্য প্রদেশে কিন্তু অত নেই, আমি point করতে চাই না, কিন্তু কয়েক ধর্মে মেয়েদের কিন্তু বড় বেশী look down করা হয়।আমার যেটা মনে হয়, ছোটবেলা থেকে মায়েরা যদি তাদের ছেলেদের মেয়েদের সম্মান করার ব্যাপারটা শেখান, পরিবারে যদি ভাইবোনকে সমান ভাবে দেখা হয়… তাহলে হয়তো….
WishScript : বড় হয়ে ওঠাটাই মুল কথা , তাই তো?
Prof. দত্ত– না, মানে আমার মনে হয়, ছোটবেলা থেকেই শিক্ষাটা আসা উচিৎ।
WishScript : তার মানে আমাদের parenting এই গণ্ডগোল আছে…?
Prof. দত্ত– Parenting আমি বলব না, কারন কেউ নিশ্চয়ই নিজের ছেলেকে অন্য মেয়েকে অসম্মান করতে শেখাবে না। কিন্তু somehow আমার মনে হয় যে, এখন বাবা মায়েরা বাচ্চাদের এত career নিয়ে চিন্তিত। career এর আগে, কত নম্বর পেল, তাই নিয়ে এত ভাবে… আমি বলছি না যে এগুলো important নয়, কিন্তু তাদের মানসিক বিকাশ বা সামাজিক বিকাশ এর বিষয়গুলি অবহেলিত থেকেই যাচ্ছে। আমার মনে হয় যে, একটা all round growth, specially আমি বলি যে নম্বর কত পেলে সেটা কিন্তু not so important, কিন্তু তুমি কত ভালো মানুষ হলে, সেটাই আসল। এবং মানুষের সঙ্গে মিলেমিশে চলা, সেখানে মেয়েরাও ছেলেদের সাথে চলবে, ছেলেরাও মেয়েদের সাথে চলবে, আমার আর মনে হয়, এই যে joint familyর একটা breaking up হচ্ছে, একটা বড় পরিবারে অনেকের সাথে অনেকের মানিয়ে থাকার ব্যাপারটা কিন্তু খুব matter করে।
WishScript : এই যে Performing Arts Therapy, ধরুন যারা raped victim হয়, তাদের body memory তে তো feelingsগুলো জমে থাকে, তারাও কি healed পারে?
Prof. দত্ত– যারা raped victim বা যারা subjected to long time prostitution, they generally hate the human bodies. কিন্তু নাচ করতে গেলে you have to be proud of your body. যেমন যামিনী কৃষ্ণমূর্তি সব সময় বলতেন যে –“Unless you love your body, you cannot express your body through dance. “ আমিও সবাইকে বলি দেখো, “you have to enjoy every movement এবং তোমার bodyটাই কিন্তু তোমার medium”। আমি দেখেছি, নাচতে নাচতে কিন্তু অরা এই তীব্র খারাপ লাগাটাকে কাটিয়ে উঠছে।যেমন Bodyটাকে hate করা, বা Bodyটাকে আমি যে ঢাকা দিয়ে রাখব বা সংকুচিত হব, এই জিনিসটাকে তারা কাটিয়ে ওঠে আসতে আসতে।May be it is a long drawn process. শুরুর দিকে তারা respond করতে চায় না, কিন্তু করতে করতে তারা এটাকে overcome করতে পারে।
WishScript : এখন অপরাধীদের নিয়ে বিভিন্ন জেলে যে কাজগুলো হচ্ছে, সেগুলো কি এই থেরাপিরই একটা part?
Prof. দত্ত– এখন তো সেটা থেরাপি হিসেবে দেখাই হচ্ছে। আমার underএ একজন Ph.D করেছে, সে ছোটদের একটা correctional homeএ গিয়েছিল। আমি বলে দিয়েছিলাম, তুমি একটা simple movements দিয়ে শুরু কোরো। তার experienceএর কথা বলছি, সে যখন সেই হোমে গেছে, সেখানকার যারা chargeএ আছে, তারা বলে, – না না না, আমরা একজন মহিলা কে এখানে আশতে দিতে পারি না। হোমটা ছেলেদেরই ছিল। তারা বলে – আপনি জানেন না। এরা কি বদমাইশ, কি বজ্জাত। এবং সত্যি, ওদের যদি track records দেখা যায়, even as young people, they have raped women, অনেকে তাদের হয়তো বাবা মা কে খুন করেছে। তো, এই জন্যই ওখানকার লোকেরা বলে, এদের সাথে আমরা কোনও মহিলা কে কাজ করতে দিতে পারব না। তখন আমার ছাত্রী জানায়, “আমি তো এটা experimentally করছি। আমার Ph.Dর থিসিস এ আমি এটা prove করতে চাই”। তখন তারা বলে, ঠিক আছে, আমরা আপনার সাথে একজন Body guard দেব, সে আপনার সঙ্গে সঙ্গে থাকবে।প্রথম দিন, তার কাজের জন্য একটা ঘর ঠিক করে দেওয়া হল, প্রথম দিন…তার সাথে কথা বলার জন্য nobody was interested. আমি অকে বলেছিলাম, তুই থামিস না, তুই করে যা, ঐ ঘরটায় গিয়ে তুই তর মতন নাচ করিস। শুরু শুরুতে সে যখন নাচত, ছেলেগুল এসে দেখত কি হচ্ছে, out of curiosity. তারপর একদিন এসে বলল, আমরাও করব? আমার ছাত্রী বলে, হ্যাঁ, করো। এমন করে কয়েকজন কয়েকজন করে সবাই আস্তে আস্তে করে আসতে লাগল। ও তো সপ্তাহে দু দিন করে যেত। একদিন, ঐ হোমের Director ওকে ডেকে বললেন, আপনাকে একটা কথা বলব, এতদিন ধরে nobody cared for them and they didn’t cared for anybody,। আমরাও এখানে চাকরির খাতিরে কাজ করতাম। We used to hate them and they used to hate us. এবং ওরা কোনোদিন কারোর জন্য কিছু করে নি। কিন্তু, কয়েকজন আজ আমায় এসে বলল, আজকে তো ঐ দিদি এসে আমাদের নাচ শেখাবেন, আমরা ঘরটাকে একটু পরিস্কার করব, টেবিল চেয়ার একটি সাফ করব, কারন উনি তো এসে বসবেন; ওদের এই change, doing something for somebody , এটা আমরা ভাবতে পারি না। এবং তারপর থেকে ওদের ওখানে ও প্রচুর কাজ করেছে, in fact অনেকে ওকে মা বলে ডাকতো। This could be done through dance.
WishScript : আচ্ছা, যে মানুষটা ছোটবেলাতে তার বাবা মা কে খুন করেছে , তার ক্ষেত্রে এই পরিবর্তন এর মানে কি?
Prof. দত্ত– আমরা দেখি, যারা যারা খুন করেছে, তাদের হয়তো কোন কারন ছিল। একটা normal লোক কিন্তু তার বাবা মা কে খুন করবে না। একটা case আমি জানি; একজনের বাবা তার মা কে খুন করেছিল, তারপর আরেকটি বিয়ে করে। এখন, ঐ ছেলেতার কাছে, মায়ের মৃত্যুর প্রতিশোধ নেওয়াটাই মুখ্য হয়ে পড়েছিল। And the boy killed his step mom. ও কিন্তু without reason করে নি। তারপর আস্তে আস্তে হয়তো তার feelings of guilt develop করেছে। সব সময় এতদিন ধরে তাকে বদমাইশ, তোমার কিছু হবে না – এই সব ভাবানো হয়েছে। কিন্তু নাচ করতে গিয়ে সে দেখছে তার নিজের হাত পা bodyতে কিছু হচ্ছে, হাত দিয়ে পাখি, মাছ তৈরি করতে করতে সে তার imagination কে use করছে।আমি খুন করেছি, আমার দ্বারা আর ভালো কিছু হবে না, এই রকম claustrophobic ideas থেকে সে আস্তে আস্তে বেরিয়ে আসে। তার মধ্যে একটা transformation ঘটে, সে কিন্তু আস্তে আস্তে একটা অন্য জগতে চলে যায়। আমাদের প্রতিটা মানুষের মধ্যেই বাহ্ল- খারাপ দু রকমের elements আছে। আমরা নিজেরাও তো কোন কোন সময়, under some special circumstances কিছু লোকেদের সাথে খারাপ ব্যাবহার করি। আমরাও তো কোন কোন সময় বিরক্ত হই। কিছু নির্দিষ্ট situationএ পড়ে তো আমরা এই সব করি। আবার যারা মানে, worst of worst persons, তাদের যদি একটা কোন ভালো situationএ ফেলা যায়, হয়তো তাদের থেকে একটা ভালো কিছু বেরিয়ে আসবে। আসলে each of us having a glass with half full and half empty. How the person is addressed – that matters. আপনারা দেখবেন, যে সব বাচ্চারা ছোটবেলায় খুব ভালবাসা পেয়েছে, তারা কিন্তু মানুষকে ভালবাসতে জানে। আমার শাশুড়ি একটা কথা খুব বলতেন, যে সম্মান পেয়েছে, সে কিন্তু অপরকে সম্মান করতে জানে। যে দুরব্যাবহার পেয়েছে, তার কাছে ঐ দুরব্যাবহারটাই স্বাভাবিক হয়ে দাঁড়িয়েছে। তাকে যখন আমি একটা ভালো কিছুর সংস্পর্শে নিয়ে আসছি, সে কিন্তু তার immediate খারাপ জায়গাটাকে আস্তে আস্তে overcome করছে। আজকে ঐ হোমে, একটা মেয়ে গেছে সেখানে নাচ করতে, মেয়ে মানে, বড় একজন মেয়ে, কিন্তু তাকে বলা হচ্ছে, we can’t let you work for them; অথচ, এই মেয়েটি তাদের কাছে নতুন আর সেই মানুষগুলোর কি সাংঘাতিক hatred ওদের প্রতি, যেগুলো ঐ juvenile prisonerদের ভালো হতে দিচ্ছে না। মেয়েটি কিন্তু সেখানে তাদের ভালো করার জন্যই গেছে। সেটা কিন্তু অরা বুঝেছে, এবং সেতাই ওদের কাছে একটা বিরাট ব্যাপার।
WishScript: এই থেরাপির যদি এতটাই ক্ষমতা থাকে আমাদের thought processকে change করার, তো আজকালকার সমাজের পরিপ্ররেক্ষিতে তো এটা প্রতিটা স্কুলে একটা Main Subject হতে পারে। শুধু student কেন, আমার তো মনে হয় teacherদের training পাওয়া উচিৎ how to behave with children.
Prof. দত্ত-আমি আর কয়েকটা কথা বলছি। আমরা কিন্তু handicapped childrenদের সাথেও কাজ করেছি। আমাদের universityতে একটা অনুষ্ঠান হচ্ছিল, সেখানে কিছু কিছু ওইরকম বাচ্ছাদের এনে নাচ শেখান হয়েছিল। Handicapped বলাটা ঠিক নয়,they are special children. এখন দুটো জিনিষ,এক, তারা নিজেরাও জানে যে তারা different, and they feel bad about it. হয়তো অনেকেই তাদের নিচু নজরে দেখে, that also they know. আবার তাদের বাবা মায়েরা তাদের extra pamper করে, তার জন্য তারা অন্য লোকজনের সাথে adjust করতে শেখে না। আমার এক ছাত্রী যে ওদের সাথে কাজ করেতে গিয়েছিল, সে বলেছিল, প্রথম যখন আমি গেলাম সেখানে, যে সব বাচ্চারা আসে,ওরা এসে কেউ কারোর সাথে কথা বলে না। বরং, সবাই দেওয়ালের গায়ে নিজেদের চেনা অংশে সেঁটে থাকে। সেটাকেও তারা secured মনে করে। জন্তু জানোয়ারের বাচ্চারা দেখবে একটা secured কোণ খোঁজে সবসময়, ঠিক তেমন। কিন্তু নাচ যখন করছে, it is a group activity, they have to interact with each other, এবং তাদের সেটা করতে ভালো লাগছে। সেদিন যেমন দু তিনটে গ্রুপ আলাদা আলাদা করে নেচেছিল, একটা গ্রুপ যখন নেচে বেরোচ্ছে আর আরেকটা গ্রুপ যখন ঢুকছে, একটা বাচ্চা আরেকটা বাচ্চাকে বলল, তোদের খুব ভালো হয়েছে; যে বলল, তার মা এসে আমায় বললেন, আমার মেয়ে কোনোদিন কাউকে praise করে নি। এইটা যে ও করতে পেরেছে, আর এই যে সকলের সাথে মিলে নাচ করছে, এইতা আমাদের কাছে একটা বিরাট ব্যাপার।নাচের দিক থেকে ওরা যে খুব একটা ভালো কিছু নাচল, তা নয়; কিন্তু ঐ যে একটা গ্রুপে নাচ করল, একসঙ্গে নাচল, একজন আরেকজনকে ভালো বলল, এটাই কিন্তু আসল।আমার মনে হয়, actually, we are all different; আমাদের চেহারা আলাদা,intelligence level আলাদা, imaginationএর quality আলাদা, outlook on the world আলাদা, তো, সেজন্য এ ভালো বা এ খারাপ হিসেবে level না করে, একই activity যখন অনেকে মিলে করে, there is some sort of a union being reached. একটা জায়গায় আমরা সবাই একত্রিত হতে পারছি।যেমন, দেখবে, কোন prayer meetingএ যখন মানুষ যায়, হয়তো কেউ কাউকে চেনে যা, কিন্তু they all are praying together. Pray করা হয়ে গেলে আপনি দেখবেন, সবাই কিন্তু সবার দিকে একটা happy face নিয়ে প্রত্যেকে প্রত্যেককে দেখছে, যদিও তারা তাদের চেনে না। তো, এইটাও কিন্তু সেরকমই। And the difference between prayer and dance is – নাচে কিন্তু একটা whole body is very important. নাচের সময় কিন্তু both mental and physical 100% involvement is required. মানে, আমি যদি আমার হাতটা এখান থেকে এখানে নিয়ে যাই, তার সাথে আমার মন যাবে, চোখ যাবে… অনেকগুলো জিনিষ একসঙ্গে চিন্তা করতে হয়, it is a total involvement. When you are dancing, you can’t think anything else.
WishScript : নাচ তো সাধনা। একজন, যে নাস্তিক, সে কি নাচ করতে পারবে?
Prof. দত্ত– কেন নয়।ভগবানকে বিশ্বাস না করলে …মানে হিন্দু ধর্মে যেমন আপনাকে বলছি, আমাদের একবাএ একটা Swiss Universityর সাথে collaboration হয়; আমাদের যেমন বেশীরভাগ dramatic compositionগুলো pure music এর উপর হয়, এবং বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই আমরা আমাদের mythology follow করি।এমন নয় যে আমরা দেবদেবী ছাড়া করতে পারব না, কিন্তু এই দেবদেবীর গল্পগুলো সবাই যানে এবং দর্শক can relate together. আজ যদি আমি রাম সীতার এক গল্প বলি, লোকে যানে, who Ram is, who sita is; ওরা automatically involved হয়ে যায়। তো, আমি যখন Swiss University তে যাই, ওদের বলি, তোমরা তমাদের গল্প তৈরি করো। আমি বলতাম, একটা music বাজিয়ে, তোমরা এর সাথে একটা pair of lovers দের নিয়ে একটা story বানাও। How will they meet ? Where will they meet? তো, তখন একজন বলল, একটা সুন্দর নদীর ধারে। আমি বললাম, ঠিক আছে, তবে নদীটাতে দেখাও।নদীর পারে কি আছে, সেটাকে দেখাও, গাছ আছে না ফুল আছে, তারপর lover কি ফুলটাকে তুলে তার belovedকে দিচ্ছে…এরকম করে কিন্তু একটা গল্প পুরো তৈরি করা যায়।
এবার নাচ তো সত্যি সাধনা but you don’t have to believe in god to meditate. Goutama Buddha didn’t believe in god.
WishScript : আমাদের classical dance বিদেশে কতটা accepted?
Prof. দত্ত– আমি যখন বিদেশে নাচতে যাই, যে যে itemগুলো আমি করি, সেগুলো কিন্তু আমি explain করে দিই।আমি এমন এমন presentationগুলো করি, সেগুলো have a universal value. যেমন, “ঠূমাক চলত রামচন্দ্র”তে আমি কৌশল্যার রোলটা করি।তো সেখানে whether people know or heard about Kaushalya does not matter, কিন্তু লোকেরা তখন দেখে যে এক সন্তানের সাথে তার মায়ের সম্পর্ক। তারপর যেমন হয়তো সীতাহরণ করলাম, সেখানে সীতা কে ছিল ব্যাপারটা গৌণ, কিনতি সীতার উপর যে একটা অত্যাচার হল, সে কতযুগ কতবছর আমরা পেরিয়ে এসেছি, কিন্তু আমরা এখনও মেয়েদের উপর এই ধরনের অত্যাচার কাটিয়ে উঠতে পারি নি …. এইসব জিনিষের relevance কিন্তু এখনও আছে। আর দুর্গা , দুর্গার কথা আমি বলি যে দেখো, বিদেশে মেয়েরা in order to show their importance, they are trying to compete with men. একটা পুরুষ এটা যদি করতে পারে, আমিও এটা করতে পারব। একটা পুরুষ সাজগোজ করবে তো আমিও সাজগোজ করব। কিন্তু গীতা অন্য কথা বলে। দুর্গা সব কিছু feminine quality maintain করেও তিনি শক্তিরুপীনি।In order to be more powerful, you don’t have to give up your feminine qualities. সবসময় আমি রৌদ্ররসে অভিসিক্ত হয়ে থাকব, তো তো নয়; দরকার হলে আমি রৌদ্ররস দেখাব।
WishScript : আপনার কাছে বিদেশি student আসে?
Prof. দত্ত– হ্যাঁ, আমার অনেক বিদেশি student আছে। এখন present momentএ আমার institutionএ দুজন শ্রীলঙ্কার মেয়ে তো আছেই।বাংলাদেশের অনেকে আসে। তারপরে, যেমন Swiss এসেছে, American এসেছে, German এসেছে।
WishScript : এরা সবাই কত্থক শিখতে এসেছে?
Prof. দত্ত– হ্যাঁ।একজন Koreanও এসেছে।
WishScript : আচ্ছা, এরা কি কত্থক নাচকে তাদের দেশের নাচের সাথে মিলিয়ে নতুন ফর্ম তৈরি করে?
Prof. দত্ত– Korean মেয়েটি একটা scholarship পেয়ে বিশ্বভারতী তে গিয়েছিল, কিন্তু, মনিপুরী, কথাকলি নাচ ওর ভালো লাগেনি, কত্থক দেখে ওর ভালো লেগেছিল। ও নিজের scholarship পেত through বিশ্বভারতী, তো ও ওখানেই বেশী ক্লাস করত আর মাঝে মাঝে এখানে আসত। in fact ও দুর্গার আইটেমটার সাথে আর দু একটা আইটেম শিখেছিল।দুর্গার যামন বড় বড় চোখ, ওদের তো বড্ড ছোটো; আমি ওদের বলতাম, Durga’s eyes cannot be like yours. May be you don’t have that shape of that eyes but you have eye muscles, you have your eyebrows, you have your face. You also can show your anger. এরপর, ও কিন্তু ওর স্টাইলে খুব সুন্দর দুর্গা করেছিল। আমি ওকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, তুমি এটা শিখলে কেন? ও বলে, আমি যখন আমাদের Korean dance করব, আমার যদি ২ ঘণ্টার কোন presentation থাকে, আমি তখন একটা Indian presentation করব। It should add greater value.
Iliana নামে একজন ইটালিয়ান, সে আমাদের দেশে এসে নাচ শিকেছিল, আমার কাছে শেখেনি, ওড়িশি আর ছৌ শিখেছিল। ওর সাথে একবার আমার কথা হয়েছিল, ওকে জিজ্ঞেস করেছিলাম, তুমি কেন এলে? ওরা তো সব Modern Dancers. এমনি যদি আমরা Western Classical Danceএর ইতিহাস দেখি, at one time they were all ballet dancers. Even when they were portraying a story, they were not bothering about facial expressions, gestures of hands hardly matters to them. কিন্তু খালি just movementএর ওপরে গল্পটা হচ্ছে।Iliana বলল, আমাই কিন্তু একজন just choreography করে দিলো, আর সেটাকে ফলো করলাম, সেটা করতে পারব না, আমি আমার মুখটাকে ব্যাবহার করতে চাই, আমার হাত-পা ব্যাবহার করতে চাই,I want to express something about to tell a story. To telling a story, I want to discover how to tell a story. সে বলে, আমি এইদেশে এসে দেখলাম, we are searching for a language, and you already have a language. অনেকে আমাকে বলে, তোমাদের যে languageটা আছে, এর ভেতরেই কি তোমাদের থাকতে হবে? আমি বলি, না, এর ভেতরে যে থাকতে হবে, তা নয়। আমি যদি জানি আমি ১০ রকম করে ফুল দেখাতে পারি, ১০ রকম করে প্রদীপ দেখাতে পারি, ১০ রকম করে রাত্রি দেখাতে পারি, তাহলে কিন্তু আমি সেই ১০ রকম থেকে যে কোন একটা বেছে নিতে পারি, বা ওইগুলো দেখে inspired হয়ে আমি একটা নতুন কিছু দেখাতে পারি। আমাদের নাচের প্রত্যেকটা মুদ্রার অনেকগুলো usage আছে, এমন নয় যে আমাকে অতাই follow করতে হবে, তো ওগুলো যদি আমাদের মুখস্ত থাকে, তাহলে অনেক সুবিধে হয়। যেমন আমি যখন কিছু লিখছি, কোন Idea ধরো আমার কাছে আছে, কিন্তু exact কথাটা হয়তো পাচ্ছি না, তখন কিন্তু এই knowledgeগুলো আমাদের খুব সাহায্য করে। শাস্ত্র follow করার জন্যই শাস্ত্রীয় নৃত্য। যেমন আমাদের নাট্য শাস্ত্র আছে, অভিনয় দর্পণ আছে, আবার এই অভিনয় দর্পণে প্রত্যেকটা মুদ্রার অনেক রকম বিনিয়োগ বা usage আছে। It is like a dictionary. এইগুলো জানা থাকলে, বিভিন্ন রকম ক্ষেত্রে আমরা অনেকভাবে use করতে পারি, I can fall back on any time I want to. আমাদের এই নাট্য শাস্ত্র বা অভিনয় দর্পণের উপর আবার অনেক টিকা ও আছে, তাদের মধ্যেও কতরকমের descriptions আছে, আমাকে যে ঐ descriptionsগুলো follow করতেই হবে, তার কোন মানে নেই, কিন্তু জানা থাকলে ভালো। It is adding to my body of knowledge, and it is actually widening my approach to any subject. There is a difference between knowledge and wisdom. Knowledge is what you are acquiring, and wisdom is what happens after you have completed acquiring knowledge. তো, creativity is like wisdom. অনেকে বলে, creative dance করো, আরে বাবা, তুমি যদি নাচই না জানলে, তবে creative কিছু করবে কি ভাবে…অনেকে এটাও বলে, creative dance শেখার কি আছে? আমি বলি, নাচ শেখার কিছু নেই এটা হতে পারে? একটা বাচ্চাকে অ আ ক খ না শিখিয়ে রচনা লিখতে দেওয়া যায় কি? You have to know the basics of the language. You have to know sentence constructions, you have to know grammar, and then you can do something on your own. অনেকে বলেন, classical নাচে creativity সেরকম থাকে না। কিন্তু আমি প্রচুর creative কাজ করেছি। আমি সব সময় আমার নাচকে “Creative Katthak” বলি। কারন, আমার main training is on Katthak, এবং আজকে আমি যা কিছু create করছি, তার মধ্যে কিন্তু কত্থকের একটা ছাপ এসে যাচ্ছে। যেমন, আমি বাংলা ভাষাটা যানি, আমি যা কিছুই তৈরি করি, আমার কিন্তু বাংলা ভাষাটা base করে হচ্ছে। এমন নয় যে আমি যে লেখাটা মুখস্ত করেছি, সেটাই বলছি, কিন্তু, ঐ ভাষাটা তো এসেই যাবে, তাই না…এটা একটা কথা, আরেকটা হল, যদি আমি আমার শেখাটা দিয়েই নাচি, সেটাও তো creative dance. আমার মতে, all dance are creative dance, either it has been created by me or by my guru or other guru or it has been created by generations ago but somebody has created. দু নম্বর হল, even আমি যদি একটা learnt item করি, আজকে আমি যখন রাধাকে দেখাচ্ছি, হয়তো ৫ generation আগে, রাধার ঐ গানটার উপর কেউ এমন তৈরি করেছিল,তার রাধা আর আমার রাধা এক নাও হতে পারে, আমি কিন্তু আমার রাধাকে portray করছি। তার ভেতর কিন্তু আমার feelings এসে যাচ্ছে। সেজন্য, যখন শেখা জিনিষ করছি, তখনও create করছি, আবার যখন নতুন কিছু করছি, তখনও কিন্তু আমার classical influenceটা এসে যায়। আমি তো বলব, যে কেউ যা কিছু করুক, সে যদি basics না জানে, সে কি করে create করবে। আজকে যেমন অনেকে innovative রান্না করে, কিন্তু, সে যদি basics of cooking না জানে, না শিখে থাকে, তাহলে কি করে সে রান্না করবে।
WishScript : আপনার তৈরি বাংলা ঘরানা নিয়ে কিছু যদি বলেন।
Prof. দত্ত– জহর সকার, যিনি Secretary of Ministry of Culture ছিলেন সাথে প্রসার ভারতীর CEO, উনি একবার বলেছিলেন, বাংলায় এত talented লোক আছে, তাহলে বাংলা ঘরানা কেন তৈরি হচ্ছে না। আমায় উনি বলেন, এক্ষুনি আপনি যদি আমায় উত্তর না দিতে পারেন, তাহলে e-mailএ আমায় উত্তর দেবেন। আমি অনাকে বলেছি যে হ্যাঁ, আমি বাংলা ঘরানা তৈরি করেছি। If I am not mistaken,ঘরানার কতগুলো parameters থাকা দরকার। একটা হল যে, তিনটে generations. 3 generations মানে নাই বা হল যে আমি, আমার বাচ্চা, তার বাচ্চা। আমার ছাত্রীও আমার সন্তান, তার সন্তানও আমার সন্তান, তো সেই হিসেবে তো ৩ টে generation তো হয়েই যাচ্ছে। দুই নম্বর হল যে some special quality which is different from others. আমি যেটা করেছি, কত্থকের আগেয় যেমন rhythmএ focus ছিল, আমি সেটা melodyতে focus করেছি। আমি একটা সময়ের পড়ে ভাবলাম যে, আমার audienceএর সিংহভাগ বাঙ্গালী।May be more than 60% of people who have seen my dance are Bengalis. People think of Bengali artist during Bengali Festivals like Durga Puja, পয়লা বৈশাখ। বিদেশেও আমি যখন গেছি,প্রচুর দুর্গাপুজা আর পয়লা বৈশাখের প্রোগ্রাম করেছি।এখানেও প্রচুর করেছি।এবং আরেকটা কি যে, যে জায়গাতেই গেছি, যেহেতু আমি বাঙ্গালি, বাঙ্গালি লোকেরা কিন্তু দেখতে এসেছে।সেজন্য আমি ভাবলাম, আমাদের বাংলায় যখন এত ভালো ভালো গান আছে, আমি কেন বাংলা গানের সাথে অনুষ্ঠান করব না। আমি রবীন্দ্রসঙ্গীত, নজরুল গীতি, ডি.এল.রায়, রজনীকান্ত, অতুলপ্রসাদ এদের উপর আমি প্রচুর কাজ করেছি। এমন কি শচিন দেববর্মণের গানের উপর করেছি, সলিল চৌধুরীর গানের উপর করেছি। রবীন্দ্রসঙ্গীতের উপর আমার সবচেয়ে বেশী কাজ আছে। একবার নজরুলের জন্মজয়ন্তী তে নজরুলের পুত্রবধু কল্যাণী কাজি, উনি এসে স্টেজে উঠে বলেছিলেন – একটা সময়ের পর হয়তো আপনারা আমার শ্বশুরমশাইয়ের গান মনে রাখবেন না, কিন্তু অমিতার নাচের জন্য মনে রাখবেন।এবং আমি কিন্তু আরও কিছু কিছু গানের উপর নাচের চিন্তা করার জন্য অমিতাকে ক্যাসেট পাঠাব। এরপর উনি বেশ কিছু গান, যেগুলো আমি আগে শুনি নি, সেগুলো আমায় পাঠিয়েছিলেন। যেমন – প্রভাত বীণা তব বাজে, দোলা লাগিল বনে বনে…এ ছাড়া বিভিন্ন তালের উপরে, ছন্দের উপরে গান উনি পাঠিয়েছিলেন।
WishScript : আমাদের WishScript নিয়ে আপনি যদি কিছু বলেন…
Prof. দত্ত– Each and every human being has a desire to express him or herself and to be known in the society and everybody. So, I am so happy that WishScript has come up with this plan of giving a platform to people where they can voice their opinion and make it known to the world and also a platform through which people can get to know them. I congratulate you and wish you all the best and I am sure that many people will participate in your noble endeavor and they will be benefited and your dreams will be realized. Thank you!!
মন্ত্রমুগ্ধের মতন হয়ে গিয়েছিলাম আমরা। কতো কিছু জানতে পারলাম এইটুকু সময়ে; ম্যাডামের কথা বলার ভঙ্গী, উষ্ণ আতিথেয়তা আর এক-জীবন দারুণ অভিজ্ঞতার কিছু ঝলক আমাদের সারা জীবনের পাথেয় হয়ে রইল।আমাদের তরফ থেকে অমিতা ম্যাডামকে অফুরান ধন্যবাদ দেওয়া ছাড়া আর কিছু ছিল না।